শনিবার   ২৭ জুলাই ২০২৪ || ১১ শ্রাবণ ১৪৩১

প্রকাশিত : ০৫:৪৬, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

বিয়ের আগে ও পরে যেসব পরীক্ষা করানো উচিত

বিয়ের আগে ও পরে যেসব পরীক্ষা করানো উচিত

যৌন সমস্যা মেটাতে কিছু টোটকাতে অনেকে ভরসা রাখেন। তবে এর পাশাপাশি কিছু ডাক্তারি পরীক্ষানিরীক্ষাও বেশ কাজ দেয়‌। এতে কোনো সমস্যার আশঙ্কা আগে থেকেই জানা যায়। তখন সতর্কও থাকা যায়।প্যাপ স্মিয়ার পরীক্ষা: প্যাপ স্মিয়ার পরীক্ষা নারীদের সার্ভিকাল ক্যানসার বোঝার জন্য করা হয়‌। জরায়ুর নিচে এই ক্যানসার হয়।

পেলভিক পরীক্ষা: নারীদের পেলভিক অঞ্চলে কোনো রোগ হলে তা সহজেই ধরা পড়ে এই পরীক্ষায়। পেলভিক পরীক্ষার মধ্যে পেলভিক ইনফ্লেমেটরি ডিজিজ, ওভারিয়ান সিস্ট, যৌন সংক্রমণজনিত রোগগুলোর পরীক্ষাও রয়েছে‌।

ইউরিনালিসিস: পুরুষ বন্ধ্যাত্ব আছে কিনা দেখতে ইউরিনালিসিস পরীক্ষা করা হয়‌। এই পরীক্ষায় বোঝা যায় শুক্রাণু নিষেকে কতটা সক্ষম।

টেস্টিকুলার বায়োপ্সি: ‌বয়স ৩০-এর কোঠা পেরোলে এই পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন চিকিৎসকরা। টেস্টিকুলার বায়োপ্সি করলে শুক্রাণুর উৎপাদন ঠিক আছে কিনা তা জানা যায়।

ব্রেস্ট ক্যানসার স্ক্রিনিং: নারীদের মধ্যে ব্রেস্ট ক্যানসারের সংখ্যা ইদানিং অনেকটাই বেড়েছে। কমবয়সিরাও এই বিপদে রয়েছেন। তাই নিয়ম করে ম্যামোগ্বাম পরীক্ষা করানো উচিত।

স্পার্ম ও সিমেন অ্যানালিসিস: ৩০এর কোঠা পেরোলে অনেক পুরুষই যৌন সমস্যায় ভোগেন। তাই এই সময় স্পার্ম ও সিমেনের পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া জরুরি।

 

দৈনিক গাইবান্ধা

সর্বশেষ

জনপ্রিয়

সর্বশেষ