জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে জয় ও ববি
![জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে জয় ও ববি জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে জয় ও ববি](https://www.dainikgaibandha.com/media/imgAll/2023November/Screenshot_17-2311181020.jpg)
ঢাকার সাভারে শেখ হাসিনা যুব উন্নয়ন কেন্দ্রে সপ্তমবারের মতো হচ্ছে জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠান। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিতে শনিবার (১৮ নভেম্বর) এক মঞ্চে উপস্থিত হয়েছেন বঙ্গবন্ধুর দুই নাতি সজীব ওয়াজেদ জয় ও রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি। দেশ গঠনে অবদান রাখা তরুণদের শীর্ষ ১২টি সংগঠনকে পুরস্কার দেন তারা।
সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) চেয়ারম্যান সজীব ওয়াজেদ জয় এবং এর ট্রাস্টি রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি। তরুণ প্রজন্মকে দেশের জন্য কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করার অসংখ্য উদ্যোগ আছে। এসব উদ্যোগের কারণেই তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশ জুড়ে প্রায় ৩ লাখের বেশি তরুণ সদস্যের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে ইয়াং বাংলা। ‘কানেক্টিং দ্য ডটস’ স্লোগান নিয়ে কাজ করা ইয়াং বাংলার সঙ্গে আছে লাখ লাখ তরুণ। শুধু তাই নয়, তরুণদের জন্য পলিসি ডায়ালগ, লেটস টক, জয় বাংলা কনসার্ট থেকে শুরু করে আরও দুর্দান্ত জনপ্রিয় সব কার্যক্রমের আয়োজন করা হচ্ছে ২০১৪ সাল থেকে।
এ কারণেই তরুণদের কাছে দারুণ জনপ্রিয় ইয়াং বাংলা। ২০১৪ সালে প্রথম বারের মতো সমাজে বাল্যবিবাহ বন্ধ, সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষাদান ও অসুস্থদের সহযোগিতা করা যুবক ও যুব সংগঠনকে ‘জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড’ দেওয়া হয়। গত কয়েক বছরে এই পুরস্কার পাওয়া ব্যক্তি ও সংগঠন আন্তর্জাতিকভাবেও প্রশংসিত হয়েছে। জয় বাংলা ইয়ুথ অ্যাওয়ার্ড পাওয়া ১৪৫টি সংগঠন ছাড়াও ৩০০টির বেশি সংগঠন নিয়ে ইয়াং বাংলা বর্তমানে তারুণ্যের সর্ববৃহৎ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছে। এই সংগঠনগুলোসহ ইয়াং বাংলার সঙ্গে যুক্ত আছেন ৫০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক। ২০২২ সালের মে মাসে ইয়াং বাংলার সদস্য হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুধু তাই নয়, ২০১৪ সালে যাত্রা শুরুর পর বিগত ৯ বছরে ইয়াং বাংলা মোট ৩০ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে ইন্টার্নশিপ এবং উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার জন্য সহযোগিতা করেছে।
সূত্র: risingbd.com