বৃহস্পতিবার   ২৫ এপ্রিল ২০২৪ || ১১ বৈশাখ ১৪৩১

প্রকাশিত: ০৬:৪৫, ৬ নভেম্বর ২০১৯

হাঁসের ঝাঁকে হাসি ফুটেছে লিটনের

হাঁসের ঝাঁকে হাসি ফুটেছে লিটনের

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলায় রয়েছে পাটানোছার বিল। এ বিলের উন্মুক্ত জলাশয়ে ঘুরে বেড়ায় ঝাঁকে ঝাঁকে হাঁস। আর এই হাঁসই লিটন মিয়া নামে এক যুবকের মুখে হাসি ফুটিয়েছে। তরুণ এই উদ্যোক্তা লিটন মিয়া সাদুল্লাপুর উপজেলার বুজরুক পাটানোছা গ্রামের গনি মিয়ার ছেলে।

জানা যায়, প্রায় একযুগ আগে অভাব অনটনের মধ্য দিয়ে দিন কাটাতেন লিটন মিয়া। সে সময় সিরাজগঞ্জ জেলায় একটি হাঁসের খামারে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতে যান। এক বছর কাজ করে এলাকায় ফিরে আসেন তিনি।

এরপর গরু বিক্রি করে ৮ হাজার টাকা দিয়ে হাঁস পালনের কাজ শুরু করেন। প্রথমে সিরাজগঞ্জ থেকে ২০ টাকা দরে ২০০ পিস হাঁস ক্রয় করেন। ধীরে ধীরে বাচ্চাগুলো বড় হয়ে তিন মাস পরই ডিম দেয়া শুরু করে। এভাবে এক বছরে ৬০ হাজার টাকার ডিম ও হাঁস বিক্রি করেন। এতে তার মোট খরচ হয়েছিল ২০ হাজার টাকা। বর্তমানে তার খামারে রয়েছে ১ হাজার ৫০০টি হাঁস। প্রতি মাসে ডিম বিক্রি করে আয় করেন ৩০ হাজার টাকা।

লিটন মিয়া জানান, সকাল হলে হাঁসগুলো বিলে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর সারাদিন বিলের পানিতে থেকে বিভিন্ন ধরনের শামুক, কেঁচো, শাপলা, সবুজ শেওলা খায় হাঁসগুলো। সন্ধ্যার পর হাঁসগুলো একটি ঘরে আটকে রাখা হয়। আর সঙ্গে কিছু খাবার দেয়া হয়।

সাদুল্লাপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসার ডা. সিদ্দিকুর রহমান জানান, ভাসমান পদ্ধতিতে হাঁস পালনে খরচ অনেকটাই কম হয়। লাভ তুলনামূলক অনেক বেশি।

দৈনিক গাইবান্ধা

সর্বশেষ

জনপ্রিয়

শিরোনাম

দেশজুড়ে আরো ৩ দিন হিট অ্যালার্ট জারিন্যাপ এক্সপো-২০২৪ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রীবদলে গেল গাইবান্ধার ৯ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপনদেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতে‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিতআয়ারল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনার অভিনন্দনজুমার দিনে যেসব কাজ ভুলেও করতে নেইগোবিন্দগঞ্জে কাজী রাশিদা শিশু পার্কের উদ্বোধন