শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪ || ৫ বৈশাখ ১৪৩১

প্রকাশিত: ০৫:২৬, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

চিরতরে আমাশয় সারাবে এই গাছের শাঁস

চিরতরে আমাশয় সারাবে এই গাছের শাঁস

বাংলাদেশে গ্রাম গঞ্জে বেত গাছ দেখা যায়। বেতে ফুল ধরার আগে গাছ থেকে একধরনের মিষ্টি ঘ্রাণ আসে। তখন মৌমাছি, পিঁপড়া, মাছি এই রস খেতে বেত গাছে ভিড় জমায়। বেত গাছ বাংলাদেশ, ভুটান, থাইল্যান্ডসহ বেশ কিছু অঞ্চলে বেশি জন্মে। বেত ফল ও মূল ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 

পুষ্টির মান

বেত ফলের মধ্যে প্রোটিন, পটাসিয়াম এবং পেকটিন থাকে। পাশাপাশি থায়ামিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন সি জাতীয় পুষ্টি থাকে বেতের ফলগুলোতে ফ্ল্যাভোনয়েডস, ফেনোলিক অ্যাসিড এবং ট্যানিন জাতীয় যৌগগুলোও বেশি থাকে। যা অ্যালার্জি ও প্রদাহ প্রতিরোধে কার্যকর হতে পারে। এছাড়া আরো অনেক রোগের মুক্তি মেলে এই গাছে। চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সে সম্পর্কে- 
 
শুক্রাণু বৃদ্ধি ঘটায়

যাদের শুক্রাণু পাতলা তারা বেত গাছের মূল চূর্ণ্ করে ঘিয়ে ভেজে নিয়ে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারেন। এভাবে খেতে পারলে শুক্রাণু বৃদ্ধি অনেকাংশে বেড়ে যাবে।

দাঁতের গোড়া শক্ত করতে

প্রথমে বেত গাছের মূল সিদ্ধ করে নিতে হবে। এরপর এই সিদ্ধ করা পানি দিয়ে কুলকুচি করলে দাঁতের গোড়া শক্ত হয়।

যাবতীয় রোগ নিরাময়ে

বেত গাছের মূলের ক্বাথ সেবন করলে মূত্র সংক্রান্ত যাবতীয় রোগ নিরাময় হয়।

পিত্তথলির সমস্যা দূর করতে

বেত ফলের রস চিনির সঙ্গে মিশিয়ে নিয়মিত খেলে পিত্তথলির যাবতীয় সমস্যা সেরে যায়।

আমাশয় সারাতে

বেত গাছের ফল আমাশয় রোগের জন্য অত্যন্ত উপকারী। যাদের পুরনো আমাশয় আছে তারা এই বেত গাছের শাঁস নিয়মিত খেতে পারেন। এতে করে চিরতরে আমাশয় সেরে যাবে।

দৈনিক গাইবান্ধা

সর্বশেষ

জনপ্রিয়

সর্বশেষ

শিরোনাম

ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপনদেশবাসীকে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীরঈদে বেড়েছে রেমিট্যান্স, ফের ২০ বিলিয়ন ডলারের ওপরে রিজার্ভ১৪ কিলোমিটার আলপনা বিশ্বরেকর্ডের আশায়তাপপ্রবাহ বাড়বে, পহেলা বৈশাখে তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪০ ডিগ্রিতেনেইমারের বাবার দেনা পরিশোধ করলেন আলভেজ‘ডিজিটাল ডিটক্স’ কী? কীভাবে করবেন?বান্দরবানে পর্যটক ভ্রমণে দেয়া নির্দেশনা চারটি স্থগিতআয়ারল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রীকে শেখ হাসিনার অভিনন্দনজুমার দিনে যেসব কাজ ভুলেও করতে নেইগোবিন্দগঞ্জে কাজী রাশিদা শিশু পার্কের উদ্বোধনইউরোপের চার দেশে বাংলাদেশি শ্রমিক নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু