বৃহস্পতিবার   ২৮ মার্চ ২০২৪ || ১৩ চৈত্র ১৪৩০

প্রকাশিত: ১৩:৪০, ১ জুলাই ২০২২

ড্রোন দিয়ে মশার উৎস খুঁজবে ডিএনসিসি

ড্রোন দিয়ে মশার উৎস খুঁজবে ডিএনসিসি

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো: আতিকুল ইসলাম বলেছেন, নগরের প্রতিটি বাড়িতে প্রবেশ করে ছাদ বা বেলকনিতে মশার উৎস খুঁজে বের করা কঠিন এবং এটি অনেক সময় সাপে কাজ। তাই অত্যাধুনিক ড্রোন ব্যবহার করে প্রতিটি বাড়ির ছাদে এডিসের লার্ভা আছে কি না সেটি খুঁজে বের করা হবে এবং পাওয়া গেলে বাড়ির মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। মশার উৎস খুঁজতে ড্রোনের মাধ্যমে আগামীকাল শনিবার থেকে ১০ দিনব্যাপী চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবে উত্তর সিটি করপোরেশন।

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর উত্তরা সেক্টর-৪ এলাকায় ড্রোনের মাধ্যমে মশার উৎস শনাক্তকরণ কার্যক্রম পরিদর্শনে এসে তিনি এ কথা বলেন। মেয়র বলেন, আমি বিশেষ করে ডেঙ্গু আক্রান্তদের অনুরোধ করব আপনাদের সঠিক ঠিকানা দিন। আমরা আপনাদের জরিমানা করব না। আমরা শুধু ওই বাসায় গিয়ে আশপাশে মশার কীটনাশক ছিটিয়ে দেব। কিন্তু আপনি যদি ভুল তথ্য দেন তাহলে তো আমরা সঠিকভাবে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম চালাতে পারব না। তিনি বলেন, আমরা নোভালিউরন নামে ট্যাবলেট জলাশয় ও বাসাবাড়ির পানির মিটারে ব্যবহার করছি যা তিন মাস পর্যন্ত পানিতে মশার জন্ম নিয়ন্ত্রণ করে।

মশার উৎস শাক্তকরণ কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে মেয়র উত্তরা সেক্টর-৪ কল্যাণ সমিতি মাঠে সমিতির উদ্যোগে স্থাপিতের ছরংঃধ গড়ংয়ঁরঃড় ঞৎধঢ় গধপযরহব (মশা ধরার মেশিন) কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। উল্লেখ্য, এটি মশা নিধনের একটি আধুনিক মেশিন। মেশিনটি একাধারে এডিস এবং কিউলেক্স মশা পধঢ়ঃঁৎব করতে পারে। এ মেশিনটি চতুর্দিকে ২৪৫ ফুট বা ৮০ মিটারব্যাপী কার্যকরী। এটি ছরংঃধ নামক একটি অ্যাপের মাধ্যমে পরিচালিত হয় যার মাধ্যমে তাৎণিক কতটি মশা ধরা পড়ল তা জানা যায় এবং অ্যাপের মাধ্যমে মেশিনটি ঙঘ/ঙঋঋ করা যায়। এটি সম্পূর্ণরূপে শব্দ দূষণমুক্ত! পাইলট প্রকল্প হিসেবে উত্তরা ৪নং সেক্টরের কল্যাণ সমিতি মাঠ ও পার্কে ছয়টি মেশিন স্থাপন করা হয়েছে।

দৈনিক গাইবান্ধা

সর্বশেষ

জনপ্রিয়

সর্বশেষ