গাইবান্ধায় বন্যা মোকাবেলায় সকলের সহযোগীতা প্রয়োজন: জেলা প্রশাসক
গাইবান্ধা শহর রক্ষা বাঁধ সহ জেলার বন্যা মোকাবেলায় সকলের সহযোগীতা প্রয়োজন। বন্যার্তদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রানের ব্যবস্থা রয়েছে বলেও জানান। তিনি নদীতীরবর্তী মানুষদের বন্যার সময় অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা এড়াতে সতর্কতার সাথে চলাচলের আহবান জানান।
তিনি রোববার সকাল থেকে গাইবান্ধা নতুন ব্রীজ সংলগ্ন বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ সহ ফুলছড়ি উপজেলার বালাসীঘাট, বাগুড়িয়া,কেতকিরহাট,সৈয়তপুর, কোনারপাড়ার বন্যা পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক আব্দুল মতিন এসব কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, গাইবান্ধা শহর রক্ষা বাধ ২০ কিলোমিটার রাস্তাটি তৈরি ভাল হয়েছে। বন্যা হবার কোন আশংকা নেই।
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টির পানিতে নদীর জল বেড়ে যাওয়ায় সদর উপজেলা সহ জেলার বিভিন্ন নিমাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। প্লাবিত এলাকায় আশ্রয়ে থাকা লোকদের জন্য পর্যাপ্ত ত্রানের ব্যবস্থা রয়েছে। ইতিমধ্যে জেলার ৪ টি উপজেলার উপজেলা নির্বাহী অফিসার চেয়ারম্যান কাছে ত্রান পৌছে দেয়া হয়েছে। তারা তালিকা করে ত্রান বিতরন করবে।
গাইবান্ধা শহর রক্ষা বাধ সহ অন্যান্য বাধগুলি যাতে রাতের আধারে কেউ না কাটে সে জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ড নিয়মিত মনিটরিং করছে।সে সাথে এলাকার লোকের পাশাপাশি আনসার ও পুলিশ পাহারা দিচ্ছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন-গাইবান্ধা জেলা দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রান কর্মকর্তা ইদ্রিস আলী, জেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ফরহাদ আব্দুল্লাহ হারুন বাবলু,গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোখলেসুর রহমান সহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক গাইবান্ধা